মঙ্গলবার, ৯ এপ্রিল, ২০১৩

 চলে যায় নানা রংয়ের দিনগুলি.....
............... কাজী ফাতেমা ছবি
———-——— ——
চৈত্রের দুপুরে বৃদ্ধটা তৃষ্ণায় কাতরায়
মন করে আঁকুপাঁকু ভরা পুকুরে সাঁতরায়।
স্মৃতিটা পিছুটানে নিয়ে যায় কৈশোরে
কত আনন্দ উল্লাস ছিলো জীবন জুড়ে ।
একে একে স্মৃতিগুলো মনেতে উস্কায়
সুন্দর দিনগুলি চলে গেলো বুঝি হাত থেকে ফস্কায় ।
ঝুপঝাপ বৃষ্টিটা হলে পরে
ধুপ্পুর ধাপ্পুর লাফাইয়া পড়তো যে পুকুরে।
খাঁ খাঁ করতো যখন দুপুরের রোদ্দুর
পিপাসায় পরানটা করতো তার দুরদুর ।
মাথায় খেলতো দুষ্টুমিটা তার তখনই
গাছ থেকে ডাব পেড়ে খেতে হবে এখনই।
কিন্তু গাছ তো ছিল না তার মালিকানায়
উফ! চাচার গাছটায় ডাবে পূর্ণ কানায় কানায়।
বন্ধুরা সব জুটি বেঁধে, কাঁচি বাধে পায়েতে
ডাব পেড়ে একে একে ফেলতে থাকে গাছের তলাতে।
হঠাৎই হলো সেথায় চাচা মিয়ার আগমন
তারে ফেলে বন্ধুরা সব পালিয়ে গেলো করে শনশন।
কতো শত দুষ্টামি আজ তার মনে মারে উঁকি
আহারে শৈশব কৈশোরেতে সে কতই না ছিলো সুখি।
তরুণ বয়সটাতেও ছিলো সে নাম্বার ওয়ান
ছিলো সে তখন সুন্দর সুঠাম তাগড়া জোয়ান ।
চষে বেড়িয়েছে বনে বাঁদাড়ে পুরো পাড়াময়,
স্বাধীন মনেতে ছিলো না তার কোনো ডরভয়।
ভালো কাজেও ছিলো না যে তার কোন জুড়ি
বিপদে আপদে ছুটে যেত এর তার বাড়ি ।
কতো কিছূ যে করতো সে শক্তির দাপটে
তাইতো ছিলো সকলের চোখের মনিও বটে।
কতো কিছু ভাবে সে এসে এই বয়সে
সুখের স্মৃতি মনে করে মিটমিটিয়ে হাসে।
বয়সের ভারে যে আজ পরেছে সে নুয়ে
শেষ দিনগুলি এমনি কেটে যাবে শুয়ে শুয়ে।
সময় যে করে না কাউকেই ক্ষমা
ভালো করো মন্দ করো স্মৃতির খাতায় হয়ে যায় জমা।চলে যায় নানা রংয়ের দিনগুলি.....
............... কাজী ফাতেমা ছবি
———-——— ——
চৈত্রের দুপুরে বৃদ্ধটা তৃষ্ণায় কাতরায়
মন করে আঁকুপাঁকু ভরা পুকুরে সাঁতরায়।
স্মৃতিটা পিছুটানে নিয়ে যায় কৈশোরে
কত আনন্দ উল্লাস ছিলো জীবন জুড়ে ।
একে একে স্মৃতিগুলো মনেতে উস্কায়
সুন্দর দিনগুলি চলে গেলো বুঝি হাত থেকে ফস্কায় ।
ঝুপঝাপ বৃষ্টিটা হলে পরে
ধুপ্পুর ধাপ্পুর লাফাইয়া পড়তো যে পুকুরে।
খাঁ খাঁ করতো যখন দুপুরের রোদ্দুর
পিপাসায় পরানটা করতো তার দুরদুর ।
মাথায় খেলতো দুষ্টুমিটা তার তখনই
গাছ থেকে ডাব পেড়ে খেতে হবে এখনই।
কিন্তু গাছ তো ছিল না তার মালিকানায়
উফ! চাচার গাছটায় ডাবে পূর্ণ কানায় কানায়।
বন্ধুরা সব জুটি বেঁধে, কাঁচি বাধে পায়েতে
ডাব পেড়ে একে একে ফেলতে থাকে গাছের তলাতে।
হঠাৎই হলো সেথায় চাচা মিয়ার আগমন
তারে ফেলে বন্ধুরা সব পালিয়ে গেলো করে শনশন।
কতো শত দুষ্টামি আজ তার মনে মারে উঁকি
আহারে শৈশব কৈশোরেতে সে কতই না ছিলো সুখি।
তরুণ বয়সটাতেও ছিলো সে নাম্বার ওয়ান
ছিলো সে তখন সুন্দর সুঠাম তাগড়া জোয়ান ।
চষে বেড়িয়েছে বনে বাঁদাড়ে পুরো পাড়াময়,
স্বাধীন মনেতে ছিলো না তার কোনো ডরভয়।
ভালো কাজেও ছিলো না যে তার কোন জুড়ি
বিপদে আপদে ছুটে যেত এর তার বাড়ি ।
কতো কিছূ যে করতো সে শক্তির দাপটে
তাইতো ছিলো সকলের চোখের মনিও বটে।
কতো কিছু ভাবে সে এসে এই বয়সে
সুখের স্মৃতি মনে করে মিটমিটিয়ে হাসে।
বয়সের ভারে যে আজ পরেছে সে নুয়ে
শেষ দিনগুলি এমনি কেটে যাবে শুয়ে শুয়ে।
সময় যে করে না কাউকেই ক্ষমা
ভালো করো মন্দ করো স্মৃতির খাতায় হয়ে যায় জমা।চলে যায় নানা রংয়ের দিনগুলি.....
............... কাজী ফাতেমা ছবি
———-——— ——
চৈত্রের দুপুরে বৃদ্ধটা তৃষ্ণায় কাতরায়
মন করে আঁকুপাঁকু ভরা পুকুরে সাঁতরায়।
স্মৃতিটা পিছুটানে নিয়ে যায় কৈশোরে
কত আনন্দ উল্লাস ছিলো জীবন জুড়ে ।
একে একে স্মৃতিগুলো মনেতে উস্কায়
সুন্দর দিনগুলি চলে গেলো বুঝি হাত থেকে ফস্কায় ।
ঝুপঝাপ বৃষ্টিটা হলে পরে
ধুপ্পুর ধাপ্পুর লাফাইয়া পড়তো যে পুকুরে।
খাঁ খাঁ করতো যখন দুপুরের রোদ্দুর
পিপাসায় পরানটা করতো তার দুরদুর ।
মাথায় খেলতো দুষ্টুমিটা তার তখনই
গাছ থেকে ডাব পেড়ে খেতে হবে এখনই।
কিন্তু গাছ তো ছিল না তার মালিকানায়
উফ! চাচার গাছটায় ডাবে পূর্ণ কানায় কানায়।
বন্ধুরা সব জুটি বেঁধে, কাঁচি বাধে পায়েতে
ডাব পেড়ে একে একে ফেলতে থাকে গাছের তলাতে।
হঠাৎই হলো সেথায় চাচা মিয়ার আগমন
তারে ফেলে বন্ধুরা সব পালিয়ে গেলো করে শনশন।
কতো শত দুষ্টামি আজ তার মনে মারে উঁকি
আহারে শৈশব কৈশোরেতে সে কতই না ছিলো সুখি।
তরুণ বয়সটাতেও ছিলো সে নাম্বার ওয়ান
ছিলো সে তখন সুন্দর সুঠাম তাগড়া জোয়ান ।
চষে বেড়িয়েছে বনে বাঁদাড়ে পুরো পাড়াময়,
স্বাধীন মনেতে ছিলো না তার কোনো ডরভয়।
ভালো কাজেও ছিলো না যে তার কোন জুড়ি
বিপদে আপদে ছুটে যেত এর তার বাড়ি ।
কতো কিছূ যে করতো সে শক্তির দাপটে
তাইতো ছিলো সকলের চোখের মনিও বটে।
কতো কিছু ভাবে সে এসে এই বয়সে
সুখের স্মৃতি মনে করে মিটমিটিয়ে হাসে।
বয়সের ভারে যে আজ পরেছে সে নুয়ে
শেষ দিনগুলি এমনি কেটে যাবে শুয়ে শুয়ে।
সময় যে করে না কাউকেই ক্ষমা
ভালো করো মন্দ করো স্মৃতির খাতায় হয়ে যায় জমা।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

PHOTO GELLERY 2024

...